ঘুম না এলে আমরা অনেক সময় ঘুমের বড়ি খেয়ে থাকি। আপাতদৃষ্টিতে সেটা সমস্যা মনে না হলেও তা অভ্যাসে পরিণত হলে বিপদ ডেকে আনতে পারে। একবার নির্ভরশীল হয়ে পড়লে ঘুমের ওষুধ ছাড়া কষ্টকর হয়ে যায়। ছাড়ব ছাড়ব করেও সেই ওষুধ চলতে থাকে বছরের পর বছর ধরে। সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ওষুধের ডোজও বাড়তে থাকে।
কী করে বুঝবেন নির্ভরশীলতা তৈরি হয়েছে?
কাঙ্ক্ষিত সময়ের চেয়ে বেশি দিন ওষুধ খেলে।
মাত্রারিক্ত হলে ওষুধ ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া সত্ত্বেও বারবার ব্যর্থ হলে। ওষুধ বন্ধ করার পাঁচ থেকে ছয় দিনের মধ্যে দুশ্চিন্তা, উদ্বিগ্নতা, অস্থিরতা বেড়ে গেলে। উজ্জ্বল আলো, ভিড় অসহ্য লাগলে। বমি বমি ভাব, অতিরিক্ত ঘাম ও মাংসপেশির মধ্যে আক্ষেপ অনুভূত হলে। ওষুধ গ্রহণের জন্য তীব্র তাড়না অনুভব করলে।
মুক্তির উপায়?
স্বল্প মাত্রায় ওষুধ সেবন করে থাকলে ধীরে ধীরে বন্ধ করে দিন, আর অধিক মাত্রায় হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
ঘুম না এলে কী করবেন?
আপনার ঘুমঘণ্টা নির্ধারণ করুন। সুস্থ থাকার জন্য প্রতিদিন কমপক্ষে চার থেকে ছয় ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় ঘুমাতে যান। পরিবেশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন এবং যথাসম্ভব কোলাহলমুক্ত রাখুন।
ঘুম না এলেও বিছানা ছাড়বেন না, শুয়ে থাকলে ঘুম আসবেই
ঘুম না এলে টিভি দেখা বা অফিসের কাজ করা অথবা কম্পিউটারে গেম খেলা প্রভৃতি থেকে বিরত থাকুন।
কী করে বুঝবেন নির্ভরশীলতা তৈরি হয়েছে?
কাঙ্ক্ষিত সময়ের চেয়ে বেশি দিন ওষুধ খেলে।
মাত্রারিক্ত হলে ওষুধ ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া সত্ত্বেও বারবার ব্যর্থ হলে। ওষুধ বন্ধ করার পাঁচ থেকে ছয় দিনের মধ্যে দুশ্চিন্তা, উদ্বিগ্নতা, অস্থিরতা বেড়ে গেলে। উজ্জ্বল আলো, ভিড় অসহ্য লাগলে। বমি বমি ভাব, অতিরিক্ত ঘাম ও মাংসপেশির মধ্যে আক্ষেপ অনুভূত হলে। ওষুধ গ্রহণের জন্য তীব্র তাড়না অনুভব করলে।
মুক্তির উপায়?
স্বল্প মাত্রায় ওষুধ সেবন করে থাকলে ধীরে ধীরে বন্ধ করে দিন, আর অধিক মাত্রায় হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
ঘুম না এলে কী করবেন?
আপনার ঘুমঘণ্টা নির্ধারণ করুন। সুস্থ থাকার জন্য প্রতিদিন কমপক্ষে চার থেকে ছয় ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় ঘুমাতে যান। পরিবেশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন এবং যথাসম্ভব কোলাহলমুক্ত রাখুন।
ঘুম না এলেও বিছানা ছাড়বেন না, শুয়ে থাকলে ঘুম আসবেই
ঘুম না এলে টিভি দেখা বা অফিসের কাজ করা অথবা কম্পিউটারে গেম খেলা প্রভৃতি থেকে বিরত থাকুন।
No comments:
Post a Comment