পরি আসছে
কানইয়ে ওয়েস্টের চাওয়াটাই পূরণ হচ্ছে। কিম কারদাশিয়ান তাঁকে একটি পরিই উপহার দিতে চলেছেন। কারদাশিয়ান সন্তানসম্ভবা হওয়ার পর থেকেই তাঁর ভক্তদের মধ্যে কৌতূহল দেখা দেয় অনাগত সন্তানটি নিয়ে। সন্তানটি ছেলে হবে নাকি মেয়ে, বাবার কৃষ্ণবর্ণ পাবে, নাকি মায়ের দুধে আলতা গায়ের রং—কৌতূহলের তো ঠিকঠিকানা নেই। কারদাশিয়ান অবশ্য এ নিয়ে বেশ লুকোচুরি করেছেন। সাধারণত গর্ভাবস্থার একটা পর্যায়ে গিয়ে আলট্রাসনোগ্রাফির সাহায্যে বোঝা যায় পৃথিবীর আলো দেখার অপেক্ষায় থাকা শিশুটি ছেলে নাকি মেয়ে। সেই গোপন পরীক্ষার ফলাফলটি বোঝার সহজ উপায় হলো, আলট্রাসনোগ্রামের পর তারকারা মেয়ের পোশাক কিনছে, নাকি ছেলের পোশাক কিনছে সেটি খেয়াল করা। এদিক দিয়েও কারদাশিয়ান ঘুঘুগিরি করেছেন। তিনি পোশাক কিনেছেন ছেলেমেয়ে দুই ধরনেরই! তবে নিন্দুকদের দাবি, এ নিয়ে ইচ্ছে করেই রহস্য জমিয়েছেন কারদাশিয়ান। কারণ, সেখান থেকেও টু-পাইস কামিয়ে নিতে চেয়েছেন তিনি। সত্যি সত্যিই তাঁর যে মেয়ে হচ্ছে, এই খবর কারদাশিয়ান প্রথম প্রকাশ করলেন কিপিং আপ উইথ কারদাশিয়ানস-এর নতুন সিজনের প্রিমিয়ারেই।
ঘরছাড়া আমান্ডা
আম কিংবা আন্ডা—কোনোটাই তাঁর প্রিয় নয়। তার পরও তিনি আমান্ডা। সেই আমান্ডা বাইন্স চোখে শর্ষে ফুল দেখছেন। নিউইয়র্কের মতো বড় শহরে যে একরকম গৃহহীন জীবন যাপন করতে হচ্ছে তাঁকে! এত বড় নামী অভিনেত্রী, ফ্যাশন নকশাকারী হিসেবেও অল্পবিস্তর সুখ্যাতি আছে—নিশ্চয়ই এমন টাকার টানাটানিতে পড়ে যাননি যে ঘর ছেড়ে রাস্তায় নামবেন। তবে বাইন্সকে সত্যি সত্যিই ঘরহীন হয়ে যেতে হয়েছে অন্য কারণে। বেশ কবার শ্রীঘর দেখে আসার অভিজ্ঞতাসমৃদ্ধ (বেশির ভাগই অবশ্য ড্রাইভিং আইন অমান্য করার কারণে) বাইন্স সম্প্রতি ভুল খবরে এসেছেন তাঁর ৩৭ তলার বাসার জানালা দিয়ে বিঘত খানেক লম্বা গাঁজার কলকে ছুড়ে মেরে গ্রেপ্তার হওয়ার পর। এর পরই প্রতিবেশীরা মুখ খুলতে শুরু করেন তাঁর বিরুদ্ধে। ২৭ বছর বয়সী এই তারকা নাকি শান্তিতে ঘুমাতে পর্যন্ত দিতেন না তাঁদের। অবশেষে তাঁকে বাসা ছাড়তে বাধ্য করা হয়। এখনো নাকি নতুন বাসা খুঁজে পাননি। বন্ধু-স্বজনদের বাসায় আপাতত আশ্রয় নিয়েছেন গৃহহীন বাইন্স।
ভূত তাড়াতে
শনি লেগেছে পেছনে। ঘোস্ট ছবির এই তারকাকে যেন অপয়া একটা ভূত তাড়া করছে। তাড়া করে ফেরা সেই ভূতটাকেই তাড়াতে এবার জ্যোতিষীর শরণাপন্ন হলেন ডেমি মুর। অ্যাশটন কুচারের সঙ্গে বিচ্ছেদের শোক এখনো কাটিয়ে উঠতে পারেননি। এই সময় আধ্যাত্মিক দিকনির্দেশনা পেতে তাই প্যাডি মুর নামের মেক্সিকোভিত্তিক এক জ্যোতিষীর সাহায্য নিচ্ছেন তিনি। জ্যোতিষী বলতে আবার গেরুয়া পোশাক পরে আতশি কাচ নিয়ে বসে থাকা একমুখ দাড়িগোঁফের কোনো বৃদ্ধ ঠাওরে বসবেন না। আধুনিক যুগের আধুনিক এই জ্যোতিষী মেটাফিজিক্স (অধিবিদ্যা) এবং স্পিরিচুয়াল সায়েন্স (অধ্যাত্মবিজ্ঞান) বিশেষজ্ঞ। মুরের ছায়াসঙ্গী হয়ে পড়া অপয়া শক্তিকে তাড়াতে কাজ করছেন তিনি। শুধু কুচারের সঙ্গে ছাড়াছাড়ি হয়ে যাওয়ার শোক নয়, মুর ব্যাকুল হয়ে আছেন তাঁর তিন কন্যা রুমের, স্কাউট ও টাল্লুলাহর সঙ্গেও চিড় ধরা সম্পর্কটাকে মজবুত করার জন্য। জ্যোতিষশাস্ত্র, ভাগ্য ফেরানোর আংটি কিংবা তন্ত্রমন্ত্র অবশ্য মুরের কাছে অজানা কিছু নয়।
কানইয়ে ওয়েস্টের চাওয়াটাই পূরণ হচ্ছে। কিম কারদাশিয়ান তাঁকে একটি পরিই উপহার দিতে চলেছেন। কারদাশিয়ান সন্তানসম্ভবা হওয়ার পর থেকেই তাঁর ভক্তদের মধ্যে কৌতূহল দেখা দেয় অনাগত সন্তানটি নিয়ে। সন্তানটি ছেলে হবে নাকি মেয়ে, বাবার কৃষ্ণবর্ণ পাবে, নাকি মায়ের দুধে আলতা গায়ের রং—কৌতূহলের তো ঠিকঠিকানা নেই। কারদাশিয়ান অবশ্য এ নিয়ে বেশ লুকোচুরি করেছেন। সাধারণত গর্ভাবস্থার একটা পর্যায়ে গিয়ে আলট্রাসনোগ্রাফির সাহায্যে বোঝা যায় পৃথিবীর আলো দেখার অপেক্ষায় থাকা শিশুটি ছেলে নাকি মেয়ে। সেই গোপন পরীক্ষার ফলাফলটি বোঝার সহজ উপায় হলো, আলট্রাসনোগ্রামের পর তারকারা মেয়ের পোশাক কিনছে, নাকি ছেলের পোশাক কিনছে সেটি খেয়াল করা। এদিক দিয়েও কারদাশিয়ান ঘুঘুগিরি করেছেন। তিনি পোশাক কিনেছেন ছেলেমেয়ে দুই ধরনেরই! তবে নিন্দুকদের দাবি, এ নিয়ে ইচ্ছে করেই রহস্য জমিয়েছেন কারদাশিয়ান। কারণ, সেখান থেকেও টু-পাইস কামিয়ে নিতে চেয়েছেন তিনি। সত্যি সত্যিই তাঁর যে মেয়ে হচ্ছে, এই খবর কারদাশিয়ান প্রথম প্রকাশ করলেন কিপিং আপ উইথ কারদাশিয়ানস-এর নতুন সিজনের প্রিমিয়ারেই।
ঘরছাড়া আমান্ডা
আম কিংবা আন্ডা—কোনোটাই তাঁর প্রিয় নয়। তার পরও তিনি আমান্ডা। সেই আমান্ডা বাইন্স চোখে শর্ষে ফুল দেখছেন। নিউইয়র্কের মতো বড় শহরে যে একরকম গৃহহীন জীবন যাপন করতে হচ্ছে তাঁকে! এত বড় নামী অভিনেত্রী, ফ্যাশন নকশাকারী হিসেবেও অল্পবিস্তর সুখ্যাতি আছে—নিশ্চয়ই এমন টাকার টানাটানিতে পড়ে যাননি যে ঘর ছেড়ে রাস্তায় নামবেন। তবে বাইন্সকে সত্যি সত্যিই ঘরহীন হয়ে যেতে হয়েছে অন্য কারণে। বেশ কবার শ্রীঘর দেখে আসার অভিজ্ঞতাসমৃদ্ধ (বেশির ভাগই অবশ্য ড্রাইভিং আইন অমান্য করার কারণে) বাইন্স সম্প্রতি ভুল খবরে এসেছেন তাঁর ৩৭ তলার বাসার জানালা দিয়ে বিঘত খানেক লম্বা গাঁজার কলকে ছুড়ে মেরে গ্রেপ্তার হওয়ার পর। এর পরই প্রতিবেশীরা মুখ খুলতে শুরু করেন তাঁর বিরুদ্ধে। ২৭ বছর বয়সী এই তারকা নাকি শান্তিতে ঘুমাতে পর্যন্ত দিতেন না তাঁদের। অবশেষে তাঁকে বাসা ছাড়তে বাধ্য করা হয়। এখনো নাকি নতুন বাসা খুঁজে পাননি। বন্ধু-স্বজনদের বাসায় আপাতত আশ্রয় নিয়েছেন গৃহহীন বাইন্স।
ভূত তাড়াতে
শনি লেগেছে পেছনে। ঘোস্ট ছবির এই তারকাকে যেন অপয়া একটা ভূত তাড়া করছে। তাড়া করে ফেরা সেই ভূতটাকেই তাড়াতে এবার জ্যোতিষীর শরণাপন্ন হলেন ডেমি মুর। অ্যাশটন কুচারের সঙ্গে বিচ্ছেদের শোক এখনো কাটিয়ে উঠতে পারেননি। এই সময় আধ্যাত্মিক দিকনির্দেশনা পেতে তাই প্যাডি মুর নামের মেক্সিকোভিত্তিক এক জ্যোতিষীর সাহায্য নিচ্ছেন তিনি। জ্যোতিষী বলতে আবার গেরুয়া পোশাক পরে আতশি কাচ নিয়ে বসে থাকা একমুখ দাড়িগোঁফের কোনো বৃদ্ধ ঠাওরে বসবেন না। আধুনিক যুগের আধুনিক এই জ্যোতিষী মেটাফিজিক্স (অধিবিদ্যা) এবং স্পিরিচুয়াল সায়েন্স (অধ্যাত্মবিজ্ঞান) বিশেষজ্ঞ। মুরের ছায়াসঙ্গী হয়ে পড়া অপয়া শক্তিকে তাড়াতে কাজ করছেন তিনি। শুধু কুচারের সঙ্গে ছাড়াছাড়ি হয়ে যাওয়ার শোক নয়, মুর ব্যাকুল হয়ে আছেন তাঁর তিন কন্যা রুমের, স্কাউট ও টাল্লুলাহর সঙ্গেও চিড় ধরা সম্পর্কটাকে মজবুত করার জন্য। জ্যোতিষশাস্ত্র, ভাগ্য ফেরানোর আংটি কিংবা তন্ত্রমন্ত্র অবশ্য মুরের কাছে অজানা কিছু নয়।
No comments:
Post a Comment