মোবাইল অপারেটর কোম্পানিগুলোর জন্য ডাকা তৃতীয় প্রজন্মের (থ্রিজি) তরঙ্গ লাইসেন্সের নিলামে অংশ নেবে বাংলালিংক। প্রতিষ্ঠানটি মনে করে, গ্রাহকের প্রতি তারা দায়বদ্ধ, আর বাংলাদেশও থ্রিজির জন্য একটি উপযুক্ত বাজার।
বাংলালিংকের অধিকাংশ শেয়ারের মালিক আমস্টারডামভিত্তিক ভিম্পলকম লিমিটেডের এশিয়া-আফ্রিকা অঞ্চলের প্রধান আহমেদ আবু দোমা রাজধানীর একটি হোটেলে সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন। এ সময় বাংলালিংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জিয়াদ সিতারা ও প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা শিহাব আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
আবু দোমা বলেন, বাংলাদেশ থেকে গত সাত-আট বছরে একটি ডলারও মুনাফা তুলে নিতে পারেনি বাংলালিংক। তার পরও বাংলাদেশে তারা বড় ধরনের ও দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ করতে চায়। তবে থ্রিজি লাইসেন্সের তরঙ্গ নিলামে অংশ নেওয়ার আগে তারা দ্বিতীয় প্রজন্মের (টুজি) তরঙ্গ লাইসেন্সের ওপর আরোপ করা ১৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর বা মূসকে রেয়াতসহ সংশ্লিষ্ট সব বিষয়ের নিষ্পত্তি চায়।
উল্লেখ্য, মূসকসহ কয়েকটি বিষয় নিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে বাংলালিংকসহ গ্রামীণফোন, রবি ও সিটিসেলের মামলা চলছে এখনো।
আবু দোমা আরও বলেন, ‘আমি আমার পর্ষদকে বলেছি, বিবদমান বিষয়গুলোর নিষ্পত্তির জন্য বাংলাদেশ সরকার চেষ্টা করছে। সুতরাং, বাংলাদেশে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ করা যায়। আর আমি সত্যি সত্যিই বিশ্বাস করি, বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ খাতের উন্নয়নে বিনিয়োগ করতে আমাদের সুযোগ দেওয়া হবে।’
সম্প্রতি মোবাইল নম্বর না বদলিয়েই সুবিধামতো অপারেটরের গ্রাহক হওয়ার সুযোগ তৈরি অর্থাৎ মোবাইল নম্বর পোর্টেবিলিটি (এমএনপি) চালুর নির্দেশনা দিয়েছে বিটিআরসি। এ উদ্যোগকে বাংলালিংক স্বাগত জানায় বলে জবাব দেন আবু দোমা।
আবু দোমা আরও বলেন, ‘বাংলালিংক বিটিআরসির এই উদ্যোগকে সমর্থন করে। এটি একটি স্বচ্ছ ও পরিষ্কার উদ্যোগ। বিশেষ করে, গ্রাহকের দিক বিবেচনায় এটি খুবই প্রয়োজনীয়।’
নির্বাচনী বছরেও কি বাংলালিংক বড় ধরনের বিনিয়োগে যাবে—এমন প্রশ্নের জবাবে আবু দোমা বলেন, ‘কেন যাবে না। বাংলালিংক সব সময়ই দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগে বিশ্বাসী।’
টুজি লাইসেন্সের মূসক রেয়াতসহ অমীমাংসিত বিষয়গুলোর কোনো সুরাহা না হলে বাংলালিংকের অবস্থান কী হবে জানতে চাইলে আবু দোমা বলেন, ‘এই প্রশ্নের জবাব আমি দিতে পারব না। কারণ, বাংলালিংকের প্রধান শেয়ারহোল্ডার ভিম্পলকম বিভিন্ন দেশেই তালিকাভুক্ত কোম্পানি। সুতরাং, এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ।’
গত ১২ ফেব্রুয়ারি প্রতি মেগাহার্টজ তরঙ্গমূল্য দুই কোটি ডলার ধরে থ্রিজি লাইসেন্স নীতিমালা চূড়ান্ত করে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়। তিন দফা সময় বাড়ানোর পর থ্রিজি লাইসেন্সের নিলামে অংশ নেওয়ার সর্বশেষ সময়সীমা নির্ধারণ করা হয় আগামী ২ সেপ্টেম্বর।
বাংলালিংকের অধিকাংশ শেয়ারের মালিক আমস্টারডামভিত্তিক ভিম্পলকম লিমিটেডের এশিয়া-আফ্রিকা অঞ্চলের প্রধান আহমেদ আবু দোমা রাজধানীর একটি হোটেলে সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন। এ সময় বাংলালিংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জিয়াদ সিতারা ও প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা শিহাব আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
আবু দোমা বলেন, বাংলাদেশ থেকে গত সাত-আট বছরে একটি ডলারও মুনাফা তুলে নিতে পারেনি বাংলালিংক। তার পরও বাংলাদেশে তারা বড় ধরনের ও দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ করতে চায়। তবে থ্রিজি লাইসেন্সের তরঙ্গ নিলামে অংশ নেওয়ার আগে তারা দ্বিতীয় প্রজন্মের (টুজি) তরঙ্গ লাইসেন্সের ওপর আরোপ করা ১৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর বা মূসকে রেয়াতসহ সংশ্লিষ্ট সব বিষয়ের নিষ্পত্তি চায়।
উল্লেখ্য, মূসকসহ কয়েকটি বিষয় নিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে বাংলালিংকসহ গ্রামীণফোন, রবি ও সিটিসেলের মামলা চলছে এখনো।
আবু দোমা আরও বলেন, ‘আমি আমার পর্ষদকে বলেছি, বিবদমান বিষয়গুলোর নিষ্পত্তির জন্য বাংলাদেশ সরকার চেষ্টা করছে। সুতরাং, বাংলাদেশে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ করা যায়। আর আমি সত্যি সত্যিই বিশ্বাস করি, বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ খাতের উন্নয়নে বিনিয়োগ করতে আমাদের সুযোগ দেওয়া হবে।’
সম্প্রতি মোবাইল নম্বর না বদলিয়েই সুবিধামতো অপারেটরের গ্রাহক হওয়ার সুযোগ তৈরি অর্থাৎ মোবাইল নম্বর পোর্টেবিলিটি (এমএনপি) চালুর নির্দেশনা দিয়েছে বিটিআরসি। এ উদ্যোগকে বাংলালিংক স্বাগত জানায় বলে জবাব দেন আবু দোমা।
আবু দোমা আরও বলেন, ‘বাংলালিংক বিটিআরসির এই উদ্যোগকে সমর্থন করে। এটি একটি স্বচ্ছ ও পরিষ্কার উদ্যোগ। বিশেষ করে, গ্রাহকের দিক বিবেচনায় এটি খুবই প্রয়োজনীয়।’
নির্বাচনী বছরেও কি বাংলালিংক বড় ধরনের বিনিয়োগে যাবে—এমন প্রশ্নের জবাবে আবু দোমা বলেন, ‘কেন যাবে না। বাংলালিংক সব সময়ই দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগে বিশ্বাসী।’
টুজি লাইসেন্সের মূসক রেয়াতসহ অমীমাংসিত বিষয়গুলোর কোনো সুরাহা না হলে বাংলালিংকের অবস্থান কী হবে জানতে চাইলে আবু দোমা বলেন, ‘এই প্রশ্নের জবাব আমি দিতে পারব না। কারণ, বাংলালিংকের প্রধান শেয়ারহোল্ডার ভিম্পলকম বিভিন্ন দেশেই তালিকাভুক্ত কোম্পানি। সুতরাং, এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ।’
গত ১২ ফেব্রুয়ারি প্রতি মেগাহার্টজ তরঙ্গমূল্য দুই কোটি ডলার ধরে থ্রিজি লাইসেন্স নীতিমালা চূড়ান্ত করে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়। তিন দফা সময় বাড়ানোর পর থ্রিজি লাইসেন্সের নিলামে অংশ নেওয়ার সর্বশেষ সময়সীমা নির্ধারণ করা হয় আগামী ২ সেপ্টেম্বর।
No comments:
Post a Comment