কষ্ট পেয়েছিলাম ব্রেকআপের পর
সম্প্রতি মুক্তি পেয়েছে 'ইয়ে জওয়ানি হ্যায় দিওয়ানি'। এরইমধ্যে ছবিটি সুপারহিট। অর্থাৎ পুরনো প্রেমিক রণবীর কাপুরের সঙ্গে সফল দীপিকা পাডুকোন। এই ছবি এবং রণবীরের সঙ্গে প্রেমের ঘটনা নিয়ে ইন্টারনেট অবলম্বনে দীপিকার ইন্টারভিউ-
'ইয়ে জওয়ানি হ্যায় দিওয়ানি' ছবিতে নাকি রণবীরের জন্য অভিনয় করেছেন?
একটু ভুল আছে। দুটো কারণে আমি অভিনয় করেছি। এক, রণবীর আর দুই, এই ছবির স্ক্রিপ্ট।
রণবীর কাপুরের সঙ্গে এই ছবিটা করতে গিয়ে কি পুরনো দিনের কথাগুলো মনে পড়ে যাচ্ছিল?
পুরনো দিনের কথা ভেবে সময় নষ্ট করার কোনো মানে নেই। যেটা পুরনো, সেটা পুরনো। আর এখন যেটা বর্তমান সেটা বর্তমান। এখনকার সময়ে দাঁড়িয়ে সব ব্যাপারটাকে এখনকার মতো করে ভেবেই চলা উচিত। তবে পুরনোকে আমি অস্বীকার করি না।
ছবির রোমান্টিক দৃশ্যে অভিনয় করার সময় স্মৃতি এসে নিশ্চয়ই ভিড় করেছে?
তা তো কিছুটা বটেই। আসলে রণবীরের সঙ্গে আমার যে সম্পর্কটা তৈরি হয়েছিল, সেখানে আমার আবেগ বেশ ভালো রকম জড়িয়েছিল। একটু বেশিই ইনভলভ হয়েছিলাম। পরে বেশ কষ্ট পেয়েছিলাম ব্রেক-আপের পর। হয়তো সেই জায়গাটা আবার নতুন করে ফিরে পাওয়ার নয়। যেটা চলে যায়, তাকে নতুন করে জোড়া লাগালে প্রথমবারের সেই রসায়ন থাকে না হয়তো। কিন্তু এটা তো প্রফেশনাল ফিল্ড। আমাদের দুজনের বন্ধুত্বটা রয়ে গিয়েছে।
এ কথাটা কি সত্যি যে, রণবীর কাপুরের সঙ্গে ব্রেক-আপের পর আপনি রণবীর সিংয়ের গার্লফ্রেন্ড এখন?
রণবীর সিংয়ের সঙ্গেও কাজ করে আমি খুব আনন্দ পাই। খুশি হই। কিন্তু আই অ্যাম ইন লাভ উইথ হিম- এ কথাটা বলার মতো বোধহয় কিছু ঘটেনি।
'ইয়ে জওয়ানি হ্যায় দিওয়ানি' নিয়ে আপনার আর একটা মন্তব্য মনে পড়ছে। আপনি বলেছেন যে, এই ছবিটাই আপনাদের দুজনের ফিরে আসার জন্য কারেক্ট ফিল্ম। 'ফিরে আসা' মানেটা এখানে ঠিক কেমন?
অন্য কোনো মানে নেই। 'ফিরে আসা' মানে অনস্ক্রিন কাপল হিসেবে ফিরে আসা। এরকম সাবজেক্টে রোমান্টিক জুটি হিসেবে ফিরে আসার কথা বলেছি।
যদি রণবীর কাপুর আবার আপনার রিয়েল লাইফে, মানে অফস্ক্রিন ফিরে আসেন? তখন?
সেই সময়টা নিয়েই তো বেশি ভাবি। বর্তমানকে মানি। অতীত আর ভবিষ্যৎ নিয়ে মাথা ঘামানোর সময় কম।
ছবি তো সুপারহিট।
হুম। এটাই চেয়েছিলাম। এর আগে রণবীর আর আমার 'বাচনা হ্যায় হাসিনো' ফ্লপ করেছিল। তাই খুব করে চেয়েছিলাম 'ইয়ে জওয়ানি হ্যায় দিওয়ানি' হিট করুক।
একটু ভুল আছে। দুটো কারণে আমি অভিনয় করেছি। এক, রণবীর আর দুই, এই ছবির স্ক্রিপ্ট।
রণবীর কাপুরের সঙ্গে এই ছবিটা করতে গিয়ে কি পুরনো দিনের কথাগুলো মনে পড়ে যাচ্ছিল?
পুরনো দিনের কথা ভেবে সময় নষ্ট করার কোনো মানে নেই। যেটা পুরনো, সেটা পুরনো। আর এখন যেটা বর্তমান সেটা বর্তমান। এখনকার সময়ে দাঁড়িয়ে সব ব্যাপারটাকে এখনকার মতো করে ভেবেই চলা উচিত। তবে পুরনোকে আমি অস্বীকার করি না।
ছবির রোমান্টিক দৃশ্যে অভিনয় করার সময় স্মৃতি এসে নিশ্চয়ই ভিড় করেছে?
তা তো কিছুটা বটেই। আসলে রণবীরের সঙ্গে আমার যে সম্পর্কটা তৈরি হয়েছিল, সেখানে আমার আবেগ বেশ ভালো রকম জড়িয়েছিল। একটু বেশিই ইনভলভ হয়েছিলাম। পরে বেশ কষ্ট পেয়েছিলাম ব্রেক-আপের পর। হয়তো সেই জায়গাটা আবার নতুন করে ফিরে পাওয়ার নয়। যেটা চলে যায়, তাকে নতুন করে জোড়া লাগালে প্রথমবারের সেই রসায়ন থাকে না হয়তো। কিন্তু এটা তো প্রফেশনাল ফিল্ড। আমাদের দুজনের বন্ধুত্বটা রয়ে গিয়েছে।
এ কথাটা কি সত্যি যে, রণবীর কাপুরের সঙ্গে ব্রেক-আপের পর আপনি রণবীর সিংয়ের গার্লফ্রেন্ড এখন?
রণবীর সিংয়ের সঙ্গেও কাজ করে আমি খুব আনন্দ পাই। খুশি হই। কিন্তু আই অ্যাম ইন লাভ উইথ হিম- এ কথাটা বলার মতো বোধহয় কিছু ঘটেনি।
'ইয়ে জওয়ানি হ্যায় দিওয়ানি' নিয়ে আপনার আর একটা মন্তব্য মনে পড়ছে। আপনি বলেছেন যে, এই ছবিটাই আপনাদের দুজনের ফিরে আসার জন্য কারেক্ট ফিল্ম। 'ফিরে আসা' মানেটা এখানে ঠিক কেমন?
অন্য কোনো মানে নেই। 'ফিরে আসা' মানে অনস্ক্রিন কাপল হিসেবে ফিরে আসা। এরকম সাবজেক্টে রোমান্টিক জুটি হিসেবে ফিরে আসার কথা বলেছি।
যদি রণবীর কাপুর আবার আপনার রিয়েল লাইফে, মানে অফস্ক্রিন ফিরে আসেন? তখন?
সেই সময়টা নিয়েই তো বেশি ভাবি। বর্তমানকে মানি। অতীত আর ভবিষ্যৎ নিয়ে মাথা ঘামানোর সময় কম।
ছবি তো সুপারহিট।
হুম। এটাই চেয়েছিলাম। এর আগে রণবীর আর আমার 'বাচনা হ্যায় হাসিনো' ফ্লপ করেছিল। তাই খুব করে চেয়েছিলাম 'ইয়ে জওয়ানি হ্যায় দিওয়ানি' হিট করুক।
No comments:
Post a Comment