পথিক, তুমি কি পথ হারাইয়াছ?—সুমাইয়া শিমু
সুমাইয়া শিমু
দোষ-গুণ মিলিয়েই মানুষ। তারকারাও এর বাইরে নন। তারকাদের ভালো গুণগুলো কী, তাঁদের কি কোনো মন্দ দিক আছে? এবার তারকার নিজের মুখেই শুনুন দোষ-গুণের খবর
আমার যত দোষ
আমি খুব ভুলোমনা। না, পথ ভুলে অন্য কারও বাড়িতে ঢুকে পড়ি না বটে, কিন্তু কোনো ঠিকানাই আমার মনে থাকে না। দেখা যায়, এমন একটি জায়গা, যেখানে আমি অনেকবার গিয়েছি, কিন্তু নতুন করে সেখানে আবার যেতে গেলেই বিপত্তি—এর কাছে ওর কাছে শুনে শুনে যেতে হয়। কথাসাহিত্যিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ভাষায় তখন আমাকে যে কেউই বলতে পারেন, ‘পথিক, তুমি কি পথ হারাইয়াছ?’
আমি খুব আত্মকেন্দ্রিক—সব সময় নিজের মধ্যে ডুবে থাকি। আশপাশের কিছু খেয়াল করি না। এটা আমার দোষ। এই দোষ থেকে আমি মুক্ত হতে চাই, পারি না। শুধু বারবার মনে হয়, চারপাশের ব্যাপারে আমার আরও সচেতন থাকা উচিত। তবে ওই উচিতকম্মটি আর করা হয়ে ওঠে না...হা হা হা।
আমি কথা খুবই কম বলি। অবস্থা এমন, কথা বললে কেউ যেন এসে জরিমানা করবে আমাকে। মাঝেমধ্যে আবার এও মনে হয়, আরেকটু বেশি কথা বলতে পারলে কোনো ক্ষতি হতো না—বরং খুব ভালো হতো!
আমার যত গুণ
ব্যক্তিজীবনে আমি খুব ইতিবাচক মানুষ। মানুষের ভালো দিকটাই প্রথম চোখে পড়ে আমার।
কাউকে কথা দিলে আমি কথা রাখি—কমিটমেন্টের মূল্য আমার কাছে অনেক। একই সঙ্গে সময়জ্ঞান বা সময়ের ব্যাপারেও সিরিয়াস আমি। কাউকে সময় দিলে ঠিক সময়ই হাজির হই। তাছাড়া, আমি খুব গোছালো স্বভাবের মেয়ে।
আমি যেন অনেকটা পানির মতো—যেকোনো পরিবেশ ও পরিস্থিতিতে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারি। এ ছাড়া আমার ধৈর্যও অসম্ভব রকমের। এসবই আমার গুণ। আচ্ছা, আর কত নিজের গুণের কথা বলব, নিজের মুখে নিজের গুণগান করতে লজ্জা করে না বুঝি!
আমার যত দোষ
আমি খুব ভুলোমনা। না, পথ ভুলে অন্য কারও বাড়িতে ঢুকে পড়ি না বটে, কিন্তু কোনো ঠিকানাই আমার মনে থাকে না। দেখা যায়, এমন একটি জায়গা, যেখানে আমি অনেকবার গিয়েছি, কিন্তু নতুন করে সেখানে আবার যেতে গেলেই বিপত্তি—এর কাছে ওর কাছে শুনে শুনে যেতে হয়। কথাসাহিত্যিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ভাষায় তখন আমাকে যে কেউই বলতে পারেন, ‘পথিক, তুমি কি পথ হারাইয়াছ?’
আমি খুব আত্মকেন্দ্রিক—সব সময় নিজের মধ্যে ডুবে থাকি। আশপাশের কিছু খেয়াল করি না। এটা আমার দোষ। এই দোষ থেকে আমি মুক্ত হতে চাই, পারি না। শুধু বারবার মনে হয়, চারপাশের ব্যাপারে আমার আরও সচেতন থাকা উচিত। তবে ওই উচিতকম্মটি আর করা হয়ে ওঠে না...হা হা হা।
আমি কথা খুবই কম বলি। অবস্থা এমন, কথা বললে কেউ যেন এসে জরিমানা করবে আমাকে। মাঝেমধ্যে আবার এও মনে হয়, আরেকটু বেশি কথা বলতে পারলে কোনো ক্ষতি হতো না—বরং খুব ভালো হতো!
আমার যত গুণ
ব্যক্তিজীবনে আমি খুব ইতিবাচক মানুষ। মানুষের ভালো দিকটাই প্রথম চোখে পড়ে আমার।
কাউকে কথা দিলে আমি কথা রাখি—কমিটমেন্টের মূল্য আমার কাছে অনেক। একই সঙ্গে সময়জ্ঞান বা সময়ের ব্যাপারেও সিরিয়াস আমি। কাউকে সময় দিলে ঠিক সময়ই হাজির হই। তাছাড়া, আমি খুব গোছালো স্বভাবের মেয়ে।
আমি যেন অনেকটা পানির মতো—যেকোনো পরিবেশ ও পরিস্থিতিতে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারি। এ ছাড়া আমার ধৈর্যও অসম্ভব রকমের। এসবই আমার গুণ। আচ্ছা, আর কত নিজের গুণের কথা বলব, নিজের মুখে নিজের গুণগান করতে লজ্জা করে না বুঝি!
No comments:
Post a Comment