সারা দিনের জন্য বাইরে বের হলেন। দেখা গেল, দুপুরে কোনো অনুষ্ঠান, আবার সন্ধ্যায় দাওয়াত। এসব ক্ষেত্রে কোন ধরনের পোশাক বেছে নেবেন, তা নিয়ে শুরু হয় দ্বিধাদ্বন্দ্ব। কেননা, একই পোশাক পরে দাওয়াতে যাবেন, নাকি বাড়িতে গিয়ে পোশাক পাল্টে নেবেন। যানজটের শহরে অনেক সময় সেই সুযোগ ও সময় কোনোটাই থাকে না। আবার আবহাওয়ার এই গরম, এই বৃষ্টির কথাও মনে রাখতে হবে। সব মিলিয়ে পোশাক হিসেবে বেছে নিতে পারেন সুতির স্ক্রিন প্রিন্টের সালোয়ার-কামিজ। এতে নানা ধরনের লেইস ফিতা যোগ করে আনতে পারেন ভিন্নমাত্রা।
সুতির পোশাক সব সময়ই আরামদায়ক। তাই সুতি কাপড়ে নিজের পছন্দমতো স্ক্রিন প্রিন্ট করিয়ে নিতে পারেন। জমকালো ভাবও ফুটে উঠবে, আরামও পাবেন। অনলাইন বুটিক হাউস ‘আনস্টিচড’-এর ডিজাইনার মনিদীপা দাশগুপ্তা বলেন, ‘গরমে যেকোনো অনুষ্ঠানে বা বাইরে বের হওয়ার জন্য সুতি কাপড়ের স্ক্রিন প্রিন্ট ভালো দেখাবে। এ সময় হালকা রং— নীলের হালকা শেড, আকাশি, হালকা হলুদের মতো রং বেছে নিতে পারেন। স্ক্রিন প্রিন্টের পোশাকে বৈচিত্র্য আনতে কাটিংয়ে গুরুত্ব দিতে হবে।’
গরমে হাতাকাটা, খাটো হাতা কিংবা থ্রি-কোয়ার্টার হাতা মানানসই। যাঁরা হাতাকাটা বা খাটো হাতা পরতে চান না, তাঁরা থ্রি-কোয়ার্টার হাতা পরতে পারেন।
সাধারণ পোশাকে ভিন্নতা আনতে চাইলে এ-লাইন কাট ছাড়াও আনারকলি কাটে তৈরি করতে পারেন কামিজ। সঙ্গে পরুন চুড়িদার। এ পোশাক পরেই সারা দিন যেমন বাইরে কাটিয়ে দিতে পারবেন আবার কোনো দাওয়াতেও চলে যেতে পারবেন।
বাজারে নানা ধরনের ক্রুশের লেইস, পাড় পুঁতি পাওয়া যায়। এসব কিনে নিজেই হয়ে উঠতে পারেন নিজের ডিজাইনার। স্ক্রিন প্রিন্ট যদি হাতে-গলার কাছে থাকে তাহলে নিচে চিকন করে স্ক্রিন প্রিন্ট করাতে পারেন। শুধু হাতায় থাকলে কামিজের হেমে চওড়া করে প্রিন্ট করলে ভালো দেখাবে।
চাইলে সালোয়ারের নিচের দিকে দুই-তিন ইঞ্চি জায়গাজুড়ে এই প্রিন্ট করতে পারেন।
বাজার ঘুরে ও ডিজাইনারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, কামিজের ঝুল কেউ রাখছেন লম্বা, কেউ বা হাঁটুর সামান্য নিচে। তবে আনারকলিতে ঝুল বেশিই রাখছেন সবাই।
ফ্যাশন হাউস বিবিয়ানার ডিজাইনার লিপি খন্দকার মনে করেন, যাঁদের শারীরিক গড়ন একটু ভারী ধরনের তাঁরা বড় বড় মোটিফের স্ক্রিন প্রিন্ট এড়িয়ে চলবেন। গাঢ় রঙের কাপড়ে প্রিন্ট করিয়ে পরতে পারেন তাঁরা। সাধারণত ভি-গলা ও হাই নেক গলায় তাঁদেরকে ভালো দেখায়।
এ ছাড়া ভারী গড়ন হলে আনারকলি কাটিংয়ের পোশাক না পরে এ -লাইন কাটের পোশাক পরা ভালো।
সুতির পোশাক সব সময়ই আরামদায়ক। তাই সুতি কাপড়ে নিজের পছন্দমতো স্ক্রিন প্রিন্ট করিয়ে নিতে পারেন। জমকালো ভাবও ফুটে উঠবে, আরামও পাবেন। অনলাইন বুটিক হাউস ‘আনস্টিচড’-এর ডিজাইনার মনিদীপা দাশগুপ্তা বলেন, ‘গরমে যেকোনো অনুষ্ঠানে বা বাইরে বের হওয়ার জন্য সুতি কাপড়ের স্ক্রিন প্রিন্ট ভালো দেখাবে। এ সময় হালকা রং— নীলের হালকা শেড, আকাশি, হালকা হলুদের মতো রং বেছে নিতে পারেন। স্ক্রিন প্রিন্টের পোশাকে বৈচিত্র্য আনতে কাটিংয়ে গুরুত্ব দিতে হবে।’
গরমে হাতাকাটা, খাটো হাতা কিংবা থ্রি-কোয়ার্টার হাতা মানানসই। যাঁরা হাতাকাটা বা খাটো হাতা পরতে চান না, তাঁরা থ্রি-কোয়ার্টার হাতা পরতে পারেন।
সাধারণ পোশাকে ভিন্নতা আনতে চাইলে এ-লাইন কাট ছাড়াও আনারকলি কাটে তৈরি করতে পারেন কামিজ। সঙ্গে পরুন চুড়িদার। এ পোশাক পরেই সারা দিন যেমন বাইরে কাটিয়ে দিতে পারবেন আবার কোনো দাওয়াতেও চলে যেতে পারবেন।
বাজারে নানা ধরনের ক্রুশের লেইস, পাড় পুঁতি পাওয়া যায়। এসব কিনে নিজেই হয়ে উঠতে পারেন নিজের ডিজাইনার। স্ক্রিন প্রিন্ট যদি হাতে-গলার কাছে থাকে তাহলে নিচে চিকন করে স্ক্রিন প্রিন্ট করাতে পারেন। শুধু হাতায় থাকলে কামিজের হেমে চওড়া করে প্রিন্ট করলে ভালো দেখাবে।
চাইলে সালোয়ারের নিচের দিকে দুই-তিন ইঞ্চি জায়গাজুড়ে এই প্রিন্ট করতে পারেন।
বাজার ঘুরে ও ডিজাইনারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, কামিজের ঝুল কেউ রাখছেন লম্বা, কেউ বা হাঁটুর সামান্য নিচে। তবে আনারকলিতে ঝুল বেশিই রাখছেন সবাই।
ফ্যাশন হাউস বিবিয়ানার ডিজাইনার লিপি খন্দকার মনে করেন, যাঁদের শারীরিক গড়ন একটু ভারী ধরনের তাঁরা বড় বড় মোটিফের স্ক্রিন প্রিন্ট এড়িয়ে চলবেন। গাঢ় রঙের কাপড়ে প্রিন্ট করিয়ে পরতে পারেন তাঁরা। সাধারণত ভি-গলা ও হাই নেক গলায় তাঁদেরকে ভালো দেখায়।
এ ছাড়া ভারী গড়ন হলে আনারকলি কাটিংয়ের পোশাক না পরে এ -লাইন কাটের পোশাক পরা ভালো।
No comments:
Post a Comment