এই রোদ উঠছে তো আবার বৃষ্টি পড়ছে। এ রকম আবহাওয়ার মধ্যেই সারা দিন ছোটাছুটি করতে হয়। ফলে ত্বক অনেকাংশেই নাজুক হয়ে পড়ে, নির্জীব দেখায়। বাড়িতে ও বাইরে দরকার একটু যত্নের। জানালেন রূপবিশেষজ্ঞ আফরোজা পারভীন।
বৃষ্টিতে ভিজে গেলে অনেক সময় শুধু মুখ আর হাত-পা মোছা হয়। কিন্তু পরিষ্কার পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে তোয়ালে দিয়ে মুছে ফেলতে হবে।
এ সময় যতটা সম্ভব ত্বক পরিষ্কার রাখতে হবে। টোনিং করতে হবে নিয়মিত। তৈলাক্ত ত্বকের অধিকারীরা ফ্রিজে বা ঠান্ডা জায়গায় টোনার সংরক্ষণ করতে পারেন। এতে টোনার ব্যবহারের সময় ভালো ফল পাবেন। অন্য ত্বকধারীরা সাধারণ তাপমাত্রাতেই টোনার সংরক্ষণ করতে পারেন।
গরমের সময়ে শসা খুব ভালো কাজ করে ডিপ ক্লিনিংয়ের জন্য। ফ্রিজে রাখা ঠান্ডা শসা কুচি করে ত্বকের ওপর কিছুক্ষণ রেখে দিতে পারেন। এতে ত্বকে উজ্জ্বলতা বাড়বে।
তৈলাক্ত ত্বকে এই ঋতুতে কিছুটা কালচে ভাব চলে আসতে পারে। মুলতানি মাটি আর গোলাপজল মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ। উপকার পাবেন। ব্রণ বা দাগের জন্য শসা, গোলাপজল ও কাঁচা হলুদের পেস্ট লাগাতে পারেন।
মিশ্র ত্বকের জন্য ডিমের সাদা অংশ, মধু, লেবুর রস, দুধের সর চমৎকার কাজ করবে। ত্বক পরিষ্কার করে এই পেস্ট লাগিয়ে রাখতে পারেন, উজ্জ্বলতা আসবে।
রোদ আর বৃষ্টির মাঝে পড়ে চুলের খুব ক্ষতি হয়। বৃষ্টির পানিতে চুল ভিজে গেলে বাড়ি ফিরে সম্ভব হলে শ্যাম্পু করে ফেলবেন। এতে চুল ঝরঝরে হয়ে যাবে। না হলে ময়লা আটকে থাকবে চুলের গোড়ায়। টক দই, পাকা পেঁপে ও কলা একসঙ্গে চটকে প্যাক বানিয়ে চুলে লাগিয়ে রাখুন ২০-২৫ মিনিট। এরপর ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন।
মেঘলা আবহাওয়া থাকলে সানস্ক্রিন লোশন বা ক্রিম ব্যবহার না করলেও চলবে। তবে কড়া রোদ থাকলে বিকেল চারটা পর্যন্ত সানস্ক্রিন লোশন ব্যবহার করতেই হবে। মেকআপটা যতটা সম্ভব হালকা রাখুন। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য একটু তেলবিহীন মেকআপ দিতে হবে। চোখে খুব বেশি চকচকে ও চড়া রঙের আইশ্যাডো বা কাজল ব্যবহার না করলেই দেখতে ভালো লাগবে।
বৃষ্টিতে ভিজে গেলে অনেক সময় শুধু মুখ আর হাত-পা মোছা হয়। কিন্তু পরিষ্কার পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে তোয়ালে দিয়ে মুছে ফেলতে হবে।
এ সময় যতটা সম্ভব ত্বক পরিষ্কার রাখতে হবে। টোনিং করতে হবে নিয়মিত। তৈলাক্ত ত্বকের অধিকারীরা ফ্রিজে বা ঠান্ডা জায়গায় টোনার সংরক্ষণ করতে পারেন। এতে টোনার ব্যবহারের সময় ভালো ফল পাবেন। অন্য ত্বকধারীরা সাধারণ তাপমাত্রাতেই টোনার সংরক্ষণ করতে পারেন।
গরমের সময়ে শসা খুব ভালো কাজ করে ডিপ ক্লিনিংয়ের জন্য। ফ্রিজে রাখা ঠান্ডা শসা কুচি করে ত্বকের ওপর কিছুক্ষণ রেখে দিতে পারেন। এতে ত্বকে উজ্জ্বলতা বাড়বে।
তৈলাক্ত ত্বকে এই ঋতুতে কিছুটা কালচে ভাব চলে আসতে পারে। মুলতানি মাটি আর গোলাপজল মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ। উপকার পাবেন। ব্রণ বা দাগের জন্য শসা, গোলাপজল ও কাঁচা হলুদের পেস্ট লাগাতে পারেন।
মিশ্র ত্বকের জন্য ডিমের সাদা অংশ, মধু, লেবুর রস, দুধের সর চমৎকার কাজ করবে। ত্বক পরিষ্কার করে এই পেস্ট লাগিয়ে রাখতে পারেন, উজ্জ্বলতা আসবে।
রোদ আর বৃষ্টির মাঝে পড়ে চুলের খুব ক্ষতি হয়। বৃষ্টির পানিতে চুল ভিজে গেলে বাড়ি ফিরে সম্ভব হলে শ্যাম্পু করে ফেলবেন। এতে চুল ঝরঝরে হয়ে যাবে। না হলে ময়লা আটকে থাকবে চুলের গোড়ায়। টক দই, পাকা পেঁপে ও কলা একসঙ্গে চটকে প্যাক বানিয়ে চুলে লাগিয়ে রাখুন ২০-২৫ মিনিট। এরপর ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন।
মেঘলা আবহাওয়া থাকলে সানস্ক্রিন লোশন বা ক্রিম ব্যবহার না করলেও চলবে। তবে কড়া রোদ থাকলে বিকেল চারটা পর্যন্ত সানস্ক্রিন লোশন ব্যবহার করতেই হবে। মেকআপটা যতটা সম্ভব হালকা রাখুন। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য একটু তেলবিহীন মেকআপ দিতে হবে। চোখে খুব বেশি চকচকে ও চড়া রঙের আইশ্যাডো বা কাজল ব্যবহার না করলেই দেখতে ভালো লাগবে।
No comments:
Post a Comment