অসাম্প্রদায়িক চেতনা ফুটে উঠেছে ছবিটিতে-গাজী রাকায়েত
গুণী অভিনেতা ও নির্মাতা হিসেবে ইতোমধ্যে দর্শকপ্রিয় গাজী রাকায়েত। সম্প্রতি শেষ করেছেন সরকারী অনুদানের ‘মৃত্তিকা মায়া’ চলচ্চিত্রের কাজ। অভিনয় ও নির্মাণ নিয়ে টেলিফোনে আলাপন বিভাগে কথা হয় তাঁর সঙ্গে
আপনার সরকারী অনুদানের ছবির সর্বশেষ কি অবস্থা ?
রাকায়েত : আমার এ ছবির নাম ‘মৃত্তিকা মায়া’। ছবিটির কাহিনী, চিত্রনাট্য ও পরিচালনা আমিই করেছি। এর সব কাজ শেষ হয়ে গেছে। মাদ্রাজ থেকে প্রিন্ট করে নিয়ে এসেছি সম্প্রতি। খুব শীঘ্রই সেন্সরে জমা দেব। মূলত মাটিকে নিয়ে ছবিটির কাহিনী আবর্তিত। এতে বাঙালী সত্তার সঙ্গে শিল্পবোধ যুক্ত হয়েছে। ছবিটিতে পেশা দারিত্বের নেতৃত্বকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। মাটির সঙ্গে মানুষের যোগসূত্রের গল্পই এতে ফুটে উঠেছে। সর্বোপরি অসাম্প্রদায়িক চেতনা ফুটে উঠেছে ছবিটিতে।
জোনাকির আলো চলচ্চিত্রের অভিনয় করেছিলেন...
রাকায়েত : খালিদ মাহমুদ মিঠুর ‘জোনাকির আলো’ ছবিটিতে একটি বিশেষ চরিত্রে আমি অভিনয় করেছি। খ্যাতনামা চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের চরিত্রে আমি অভিনয় করেছি। এখনও ছবিটি সেন্সরে যায়নি। দেশের চলচ্চিত্রাঙ্গনে একটি ভিন্ন মাত্রা যোগ হবে এ ছবির মাধ্যমে।
অভিনয়ের ব্যস্ততা কেমন ?
রাকায়েত : বর্তমানে ৩টি সিরিয়ালের শূটিং করছি। এরমধ্যে ‘বড় বাড়ির বউ’ ও ‘অগ্নি পথ’ নাটক দুটি প্রচার হচ্ছে বৈশাখী টেলিভিশনে। এবং এটিএন বাংলায় প্রচার হচ্ছে ‘বৈরী বাতাস’।
আপনার নাটকের স্কুলের কেমন চলছে?
রাকায়েত : আমার নাটকের স্কুলের নাম ‘চারুনিড়ম স্কুল অব একটিং’। আমি এ স্কুলের পরিচালক। প্রতিবছর এখান থেকে অনেক শিক্ষার্থী বেরিয়ে দেশের নাট্যাঙ্গনে একটি বিশেষ ভূমিকা রাখছে, এটাই আমাদের সার্থকতা। এখন ২২তম ব্যাচের ক্লাস চলছে।
মঞ্চের কথা বলুন...
রাকায়েত : আমি এখন ‘চারুনিড়ম থিয়েটারের দলপ্রধানের দ্বায়িত্বে আছি। অনেক ভাল ভাল প্রযোজনা ইতোমধ্যে আমরা দর্শকদের জন্য দিতে পেরেছি। আমরা দুটি নতুন নাটক প্রযোজনা করেছি। এর একটি হলো আমার নির্দেনায় চেখবের ‘আরশোলা নানা রঙের দিন ও শরতের মেঘ’। নাটকটি রূপান্তর করেছেন অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়। অন্যটি সৈয়দ শামসুল হকের ‘ডেড পিকক’। হক ভাইয়ের ইংরেজী এ নাটকটি তিনি বাংলায়ও রূপান্তর করেছন। নাটকটির নাম ‘মরা ময়ূর’। এ নাটকটি দুই ভাষায়ই মঞ্চে পরিবেশন হবে। প্রথমে ইংরেজী পরে বাংলায়। আগামী ১৩ জুন সন্ধ্যায় শিল্পকলা একাডেমীর স্টুডিও হলে ‘আরশোলা নানা রঙের দিন ও শরতের মেঘ’ নাটকটি মঞ্চায়ন হবে।
আপনার সংগঠনের কথা বলুন।
ডিরেক্টর গিল্ডর আমি সাধারণ সম্পাদক এবং নাসিরউদ্দিন বাচ্চু ভাই সভাপতি। আগামী আগস্ট মাসে আমাদের একটি সম্মেলন করার ইচ্ছা আছে।
গৌতম পা-ে
আপনার সরকারী অনুদানের ছবির সর্বশেষ কি অবস্থা ?
রাকায়েত : আমার এ ছবির নাম ‘মৃত্তিকা মায়া’। ছবিটির কাহিনী, চিত্রনাট্য ও পরিচালনা আমিই করেছি। এর সব কাজ শেষ হয়ে গেছে। মাদ্রাজ থেকে প্রিন্ট করে নিয়ে এসেছি সম্প্রতি। খুব শীঘ্রই সেন্সরে জমা দেব। মূলত মাটিকে নিয়ে ছবিটির কাহিনী আবর্তিত। এতে বাঙালী সত্তার সঙ্গে শিল্পবোধ যুক্ত হয়েছে। ছবিটিতে পেশা দারিত্বের নেতৃত্বকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। মাটির সঙ্গে মানুষের যোগসূত্রের গল্পই এতে ফুটে উঠেছে। সর্বোপরি অসাম্প্রদায়িক চেতনা ফুটে উঠেছে ছবিটিতে।
জোনাকির আলো চলচ্চিত্রের অভিনয় করেছিলেন...
রাকায়েত : খালিদ মাহমুদ মিঠুর ‘জোনাকির আলো’ ছবিটিতে একটি বিশেষ চরিত্রে আমি অভিনয় করেছি। খ্যাতনামা চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের চরিত্রে আমি অভিনয় করেছি। এখনও ছবিটি সেন্সরে যায়নি। দেশের চলচ্চিত্রাঙ্গনে একটি ভিন্ন মাত্রা যোগ হবে এ ছবির মাধ্যমে।
অভিনয়ের ব্যস্ততা কেমন ?
রাকায়েত : বর্তমানে ৩টি সিরিয়ালের শূটিং করছি। এরমধ্যে ‘বড় বাড়ির বউ’ ও ‘অগ্নি পথ’ নাটক দুটি প্রচার হচ্ছে বৈশাখী টেলিভিশনে। এবং এটিএন বাংলায় প্রচার হচ্ছে ‘বৈরী বাতাস’।
আপনার নাটকের স্কুলের কেমন চলছে?
রাকায়েত : আমার নাটকের স্কুলের নাম ‘চারুনিড়ম স্কুল অব একটিং’। আমি এ স্কুলের পরিচালক। প্রতিবছর এখান থেকে অনেক শিক্ষার্থী বেরিয়ে দেশের নাট্যাঙ্গনে একটি বিশেষ ভূমিকা রাখছে, এটাই আমাদের সার্থকতা। এখন ২২তম ব্যাচের ক্লাস চলছে।
মঞ্চের কথা বলুন...
রাকায়েত : আমি এখন ‘চারুনিড়ম থিয়েটারের দলপ্রধানের দ্বায়িত্বে আছি। অনেক ভাল ভাল প্রযোজনা ইতোমধ্যে আমরা দর্শকদের জন্য দিতে পেরেছি। আমরা দুটি নতুন নাটক প্রযোজনা করেছি। এর একটি হলো আমার নির্দেনায় চেখবের ‘আরশোলা নানা রঙের দিন ও শরতের মেঘ’। নাটকটি রূপান্তর করেছেন অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়। অন্যটি সৈয়দ শামসুল হকের ‘ডেড পিকক’। হক ভাইয়ের ইংরেজী এ নাটকটি তিনি বাংলায়ও রূপান্তর করেছন। নাটকটির নাম ‘মরা ময়ূর’। এ নাটকটি দুই ভাষায়ই মঞ্চে পরিবেশন হবে। প্রথমে ইংরেজী পরে বাংলায়। আগামী ১৩ জুন সন্ধ্যায় শিল্পকলা একাডেমীর স্টুডিও হলে ‘আরশোলা নানা রঙের দিন ও শরতের মেঘ’ নাটকটি মঞ্চায়ন হবে।
আপনার সংগঠনের কথা বলুন।
ডিরেক্টর গিল্ডর আমি সাধারণ সম্পাদক এবং নাসিরউদ্দিন বাচ্চু ভাই সভাপতি। আগামী আগস্ট মাসে আমাদের একটি সম্মেলন করার ইচ্ছা আছে।
গৌতম পা-ে
No comments:
Post a Comment