গবেষণাগারে ‘কিডনি তৈরিতে’ সাফল্য
গবেষণাগারে ‘কিডনি তৈরিতে’ সাফল্য
1 / 1
গবেষণাগারে একটি কিডনি ‘তৈরিতে’ সাফল্য পেয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীরা। কিডনিটি একটি প্রাণীর শরীরে স্থাপনের পর সেটি প্রশ্রাব উৎপাদন করেছে।
নেচার মেডিসিন সাময়িকীতে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বিষয়টি জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের একদল বিজ্ঞানী।
এই কিডনি তৈরিতে যে ধরনের কৌশল ব্যবহার করা হয়েছে তা প্রয়োগ করে ইতোমধ্যে বিভিন্ন সরল অঙ্গ তৈরি করে তা রোগীদের শরীরে ব্যবহার করা হয়েছে। কিন্তু কিডনি দেহের অন্যতম জটিল অঙ্গ, এবার এটিও তৈরি করা হল।
তবে স্বাভাবিক কিডনির তুলনায় গবেষণাগারে তৈরি করা এই কিডনিটির কার্যক্ষমতা কম।
তবে এই গবেষণার বিরাট ভবিষ্যৎ রয়েছে বলে আশাবাদ জানিয়েছেন চিকিৎসা গবেষকরা।
কিডনি রক্তের বর্জ্য পদার্থ ও অতিরিক্ত পানি ছাঁকার কাজ করে। দীর্ঘদিন ধরেই শরীরে প্রতিস্থাপন যোগ্য কিডনি চাহিদার শীর্ষে রয়েছে।
পুরনো একটি কিডনির সব কোষ ফেলে দিয়ে এর মৌচাক ধরনের কাঠামোতে রোগীর শরীরের কোষ দিয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ কিডনি তৈরির আশা করছেন গবেষকরা।
এতে প্রচলিত অঙ্গ প্রতিস্থাপনের দুটি সীমাবদ্ধতা দূর করা যাবে।
রোগির শরীরের কোষ দিয়ে নতুন কিডনিটি তৈরি বলে রোগীর শরীরের কোষের সঙ্গে এটি মিলে যাবে, এতে শরীরের প্রতিরোধ ব্যবস্থার সঙ্গে এর অবস্থান সাংঘর্ষিক হবে না। ফলে রোগীকে সারাজীবন ধরে ওষুধের উপর নির্ভর করতে হবে না।
এটি শরীরের নির্গত পদার্থ বের করে দেয় এমন অঙ্গ প্রতিস্থাপনের রাস্তাও খুলে দিবে।
এই কিডনি তৈরিতে যে ধরনের কৌশল ব্যবহার করা হয়েছে তা প্রয়োগ করে ইতোমধ্যে বিভিন্ন সরল অঙ্গ তৈরি করে তা রোগীদের শরীরে ব্যবহার করা হয়েছে। কিন্তু কিডনি দেহের অন্যতম জটিল অঙ্গ, এবার এটিও তৈরি করা হল।
তবে স্বাভাবিক কিডনির তুলনায় গবেষণাগারে তৈরি করা এই কিডনিটির কার্যক্ষমতা কম।
তবে এই গবেষণার বিরাট ভবিষ্যৎ রয়েছে বলে আশাবাদ জানিয়েছেন চিকিৎসা গবেষকরা।
কিডনি রক্তের বর্জ্য পদার্থ ও অতিরিক্ত পানি ছাঁকার কাজ করে। দীর্ঘদিন ধরেই শরীরে প্রতিস্থাপন যোগ্য কিডনি চাহিদার শীর্ষে রয়েছে।
পুরনো একটি কিডনির সব কোষ ফেলে দিয়ে এর মৌচাক ধরনের কাঠামোতে রোগীর শরীরের কোষ দিয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ কিডনি তৈরির আশা করছেন গবেষকরা।
এতে প্রচলিত অঙ্গ প্রতিস্থাপনের দুটি সীমাবদ্ধতা দূর করা যাবে।
রোগির শরীরের কোষ দিয়ে নতুন কিডনিটি তৈরি বলে রোগীর শরীরের কোষের সঙ্গে এটি মিলে যাবে, এতে শরীরের প্রতিরোধ ব্যবস্থার সঙ্গে এর অবস্থান সাংঘর্ষিক হবে না। ফলে রোগীকে সারাজীবন ধরে ওষুধের উপর নির্ভর করতে হবে না।
এটি শরীরের নির্গত পদার্থ বের করে দেয় এমন অঙ্গ প্রতিস্থাপনের রাস্তাও খুলে দিবে।
No comments:
Post a Comment